Tuesday, August 22, 2017

রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী কি খাবেন আর কি খাবেন না জেনে নিন


রক্তের ধরন অনুযায়ী খাবার খেলে হজম ভালো হয়, এনার্জি আরও বাড়ে, বিভিন্ন রোগ এবং অসুস্থতা প্রতিরোধ করা যায়। এমনকী ওজনও কমানো সম্ভব হয়। এমনটাই মনে করছেন বিভিন্ন ডায়েটিশিয়ানরা। তাঁদের মতে আমাদের প্রত্যেককে নিজেদের রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী কী কী খাবার খাবেন আর কী কী খাবার খাবেন না, তা অবশ্যই মনে রাখা দরকার। জেনে নিন কোন রক্তের গ্রুপের মানুষ কী কী খাবেন আর কী কী এড়িয়ে চললে ভালো হয়।

১) ব্লাড গ্রুপ: O-
খাবেন- মাছ, মাংস, ডিম, লেটুস, ব্রকোলি, পেঁয়াজ, কুমড়ো, আদা, রসুন, চেরি, রসপারবেরি, ক্র্যানবেরি, গুসবেরি, ডিমের সাদা অংশ, মুরগির মাংস, স্যান্ডউইচ, ধোকলা, কুলচা, ধোসা, ইডলি প্রভৃতি।
এড়িয়ে চলুন- পালং শাক, বাঁধাকপি, ভুট্টা, ফুলকপি, মাশরুম, কমলালেবু, স্ট্রবেরি, ব্ল্যাকবেরি, নারকেল, কড়াইশুঁটি, পিনাট বাটার।

২) ব্লাড গ্রুপ: A-
খাবেন- ভাত, ওটস, পাস্তা, কুমড়ো, বাদাম, অ্যাপ্রিকট, লেবু, কিশমিশ, ব্রাউন রাইস, গমের পাস্তা, সোয়া, ব্রাউন পোহা প্রভৃতি।
এড়িয়ে চলুন- কলা, নারকেল, পেঁপে, কাজু, পেস্তা, বিয়ার, মুরগির মাংস, মাছ, ডিম।

৩) ব্লাড গ্রুপ: B-
খাবেন- সবুজ শাক-সবজি, ডিম, লো ফ্যাট ডেয়ারি প্রোডাক্ট, ওটস, দুধের তৈরি খাবার, অ্যানিম্যাল প্রোটিন, পনীর, মাছ, ওট মিল।
এড়িয়ে চলুন- ভুট্টা, টমেটো, বাদাম, তিল, গম, মুরগির মাংস।

৪) ব্লাড গ্রুপ: AB-
খাবেন- তোফু, সি ফুড, দই, ছাগলের দুধ, ডিম, আখরোট, ওটস, ব্রকোলি, ফুলকপি, বিট, শশা, বেরি, ভাত-ডাল, রুটি-ডাল, ডালিয়া, খিচুড়ি, ব্রাউন রাইস।
এড়িয়ে চলুন- কফি, অ্যালকোহল, হোল মিল্ক, ভুট্টা, নারকেল, কলা, আম, ব্ল্যাক টি।

Saturday, August 19, 2017

ঘুমানোর আগে রোজ রাতে এই কাজটি করুন, আপনার সাফল্য ঠেকায় কে!


জীবনে সফল হতে কে না চায়?  কিন্তু কে জীবনে সফল হবেন, আর কে আমৃত্যু পড়ে থাকবেন ব্যর্থতার অন্ধকারে, তা কি আগে থেকে বলা সম্ভব? লাইফস্টাইল কোচ আর্থার কোর্তিয়ের বলছেন, সম্ভব।

আর্থারের দাবি, পৃথিবীর অধিকাংশ সফল মানুষই রোজ রাত্রে শুতে যাওয়ার আগে এই বিশেষ কাজটি করে থাকেন। কী সেই কাজ? আর্থারের সমীক্ষার ফল বলছে, সেই কাজ হল বই পড়া।

ঠিক কী ভাবে বই পড়ার অভ্যাস এক জন মানুষকে সফল হতে সাহায্য করে?

আর্থারের ব্যাখ্যা, আসলে বই মানুষের জ্ঞান, চিন্তাশক্তি, বিবেচনা বোধ বৃদ্ধি করে। সেই সঙ্গে বাড়ায় মনঃসংযোগের ক্ষমতাও। এই সমস্ত মানসিক ক্ষমতা মানুষের সাফল্যের পথে বড় মূলধন হয়ে দাঁড়ায়। পাশাপাশি বই মানুষের মানসিক ও শারীরিক রিল্যাক্সেশনেরও বড় মাধ্যম। সারাদিন পরিশ্রমের শেষে বিছানায় শোওয়ার আগে কিছু ক্ষণ বই পড়ার অভ্যাস সারাদিনের ক্লান্তি ও গ্লানি দূর করতে অনেকখানি সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

যে কোনও মানুষই কি রাত্রে ঘুমনোর আগে বই পড়লে সফল হতে পারবেন?

 আর্থার বলছেন, গ্যারান্টি দিয়ে বলা না গেলেও নিয়মিত রাত্রিকালীন গ্রন্থপাঠ সাফল্যের সম্ভাবনা অনেকখানি বাড়াবে। কী ধরনের বই পড়তে হবে? আর্থারের উত্তর,  যে কোনও বই মানুষের মানসিক দক্ষতা বাড়ায়।

Tuesday, August 15, 2017

নিজেকে আরও স্মার্ট বানাতে চান? জেনে নিন এই টিপসগুলো


রাতারাতি স্মার্টনেস বাড়ানো যায় না। তার জন্য নিজেকে সেইভাবে তৈরি করতে হয়। কিছু শিখতে হয়।যদি আপনি নিজেকে ততটা স্মার্ট মনে না করেন, তাহলে জেনে নিন এই টিপসগুলো..

অনেকেই সিগারেট বা চুরুটকে স্মার্টনেসের প্রতীক ভাবেন। অনেকে মদ্যপান দ্বারাও নিজেকে স্মার্ট প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। কিন্তু এটা একেবারেই ভুল। কোনও কিছুর প্রতি আসক্তি পুরুষ অথবা নারীর স্মার্টনেসে ধাক্কা দেয়। কোনও কিছুর উপরে নির্ভরতা কমায় আত্মবিশ্বাস। আর আত্মবিশ্বাসই তো আসল স্মার্টনেস।

এই শেখাটা মন থেকে শিখতে হবে। নতুন কোনও শব্দ, নতুন কোনও তথ্য আপনাকে প্রতিদিন জানতে হবে। শুধু জানলেই হবে না, সেগুলো ব্যবহারিক জীবনে কাজে লাগাতে হবে। কোনও শব্দ শিখলে দিন কমপক্ষে তিনবার তিন জনের সঙ্গে কথাবার্তায় সেটা ব্যবহার করুন।

আপনার কি কোনও বিশেষ শখ আছে? যদি না থাকে, তবে এখনই কোনও শখে মেতে পরুন। ফুলের বাগান থেকে ডাকটিকিট জমানো— যা খুশি করুন। এটা কোনও একটা বিশেষ পছন্দের জগৎ তৈরি করে এবং আত্মবিশ্বাস বাড়ায়। আত্মবিশ্বাসী মানুষই স্মার্ট।

কোনও কিছুই একদিনে হয় না। আপাতত শুরু করুন ছোটদের ক্রসওয়ার্ড বা শব্দের খেলা দিয়ে। পাজল ভিডিও গেমসও উপকারে আসবে।

সব সময় পজিটিভ ভাবুন। নেগেটিভ ভাবনা, অপরের সম্পর্কে নেগেটিভ আলোচনা, এমনকী নেগেটিভ আলোচনার মধ্যে থাকাও স্মার্টনেস কমিয়ে দেয়। আত্মবিশ্বাস কমিয়ে দেয়। নিয়মিতভাবে একটা পজিটিভ আবহে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন।

তবে মনে রাখবেন, ‘স্মার্টনেস’ একটা আপেক্ষিক ব্যাপার। অতএব, স্থান ও কাল বুঝেই করবেন।

Wednesday, August 9, 2017

প্রথমবার মা হওয়ার জন্য সঠিক বয়স কোনটা? জেনে নিন বিশেষজ্ঞদের মতামত


একটা সময় পর্যন্ত মনে করা হত, মেয়েদের ২০ বছরের মধ্যেই প্রথমবার সন্তানধারণ করা উচিত। কিন্তু সময় বদলাচ্ছে। আর সেই বদলানো সময়ে চিকিৎসকরা মনে করছেন, ২০ বছর নয়, বরং আরও একটু দেরি করে মা হওয়াই নিরাপদ। সেটা যেমন মায়ের জন্য ভালো, তেমনই সন্তানের জন্যও নিরাপদ। তবে খুব বেশি দেরি না করাই মঙ্গল। কারণ, বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেয়েদের জননক্ষমতা কমে যেতে থাকে এবং গর্ভকালীন নানা জটিলতার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই, চেষ্টা থাকা উচিত, যাতে ৩০ পার হওয়ার আগেই অন্তত প্রথমবার গর্ভধারণ করা যায়।

সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে, ৩০ পেরিয়ে গেলে প্রজনন ক্ষমতা ৫০ শতাংশ কমে যায় এবং বয়স ৩৫ অতিক্রম করলে এই হার কমে যায় আরও ৩০ শতাংশ। তবে একটি সন্তান জন্ম নেওয়ার পরে এই ঝুঁকি কমে যায়। তিরিশের পরে সন্তানের জন্ম দিলে বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যাও দেখা দিতে পারে। দীর্ঘমেয়াদী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহারের ফলেও প্রজনন ক্ষমতা কমে যায়। তাই সতর্ক থাকা দরকার।

চিকিৎসকদের বক্তব্য, ২৫ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যেই মেয়েদের প্রথমবার মা হওয়ার জন্য আদর্শ সময়। আগে বা পরে হলেই বিপদের ভয়। দেরি করে সন্তান নিলে, চর্বি জমে ফ্যালোপাইন টিউব বন্ধ হয়ে যাওয়ারও সম্ভাবনা থাকে।

ফেসবুকের কিছু সমস্যা ও তার সমাধান

আজকাল আমরা অনেকেই নানান কাজে বেশ অনেকটা সময়েই থাকি ফেসবুকের সঙ্গে। ব্রাউজ করার সঙ্গে সঙ্গে ছবি বা ভিডিও আপলোডের বিষয়টিও চলতে থাকে। কিন্...